Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ছবি
শিরোনাম
প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা
বিস্তারিত

প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব নয়, তবে সময় উপযোগী পদক্ষেপ সঠিক ও সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা ও পর্যাপ্ত পরিমান উদ্ধার সামগ্রী, প্রচুর পরিমান প্রশিক্ষিত জনবল হতে পারে ক্ষয়-ক্ষতি কমানোর ও জানমাল রক্ষার উপায়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয় চোখ খুলুন, এখনই সময় সবকিছু গুছিয়ে আনুন সামনে কঠিন ও বড় বিপদ। সুতরাং যা করা দরকার তা হতে পারে নিম্ন রূপ (আমার মতে)ঃ- ১)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপ যেখানে ঘূর্ণীঝড় ও জলোচ্ছাস আঘাত হানে, সেগুলোতে মজবুত স্থায়ী ও সু-উচু বাঁধ নির্মান ।(যা হতে পারে কুমিল্লার গৌমতী নদীর বাধের মত উচ্ছতা হতে পারে ২৫ থেকে ৩০ ফুট) ২)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপ, প্রত্যেকটিতে ৪টি করে বড় মজবুত ও আধুনিক আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা, দুটো হবে মানুষের জন্য এবং দুটি হবে গবাদীপশুর জন্য । ৩)ঘুর্ণীঝড় ও জলোচ্ছাস আঘাত হানে এমন এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষকে মজবুত পাকাবাড়ী বানাতে উৎসাহিত করা, প্রয়োজনে সরকারী খরচে তা করে দেয়া। ৪)আবহাওয়া বিভাগকে সর্বাধুনিক ও উন্নতকরা। প্রয়োজনে মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণ যা আবহাওয়ার জন্য জরুরী। ৫)প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর বার্তা পাওয়ার পর, দুর্যোগ এর পূর্বে কি ভাবে খাদ্য ও পানিয় সংরক্ষন বা নিরাপদে রাখাবে সে বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা । যাতে দুর্যোগ এর পর তা ব্যবহার করতে পারে। ৬)যেখানে ঘূর্ণীঝড়, জলোচ্ছাস ও বন্যা আঘাত হানে সে এলাকাতে নিরাপদ পানি সরবরাহ করার জন্য পানির ট্যাংকি তৈরী করা। ৭)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপ গুলোতে হেলীপেড নির্মান করা। যাতে দুর্যোগ কালীন সময় বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে জরুরী প্রয়োজনে আক্রান্ত এলাকায় সহজে অবতরন করতে পারে। ৮)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপের জনগনকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় তথা ঘূণীঝড় ও জলচ্ছাস ও বন্যা ইত্যাদি থেকে নিজেকে রক্ষা করার প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা। ৯)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপের জেলেদের মাছ ধরার উন্নতমানের নৌকা ও ট্রলারের ব্যবস্থা করা। যাতে থাকবে উন্নত যোগাযোগ সামগ্রী ও জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম। ১০)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপ গুলোতে যোগ-যোগ ব্যবস্থার উন্নতি করা। ১১)উপকূলীয় জেলা ও দ্বীপ গুলোতে বিশেষ গুদামের ব্যবস্থা করা যাতে দুর্যোগ কালীন সময়, উপদ্রুত এলাকায় দ্রুত খাদ্য ও পানিয় পাঠানো যায়। ১২)বন্যা মোকাবেলায় দেশের সবকটি নদী ও খাল পূণখনন করে বা ড্রেজিং করে নাব্যতা বাড়ানো এবং পাড় সংরক্ষন করতে হবে। শহর এলাকার নালা ও ড্রেণ গুলোকে সচল কর